মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৫

আজ মহান বিজয় দিবস

আমি গায়বো গায়বো বাংলার গান
আজ মহান বিজয় দিবস



আজ ১৬ই ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পৃথিবীর বুকে পাকিস্তান এর কাছ থেকে ৩০ লক্ষ্য শহীদ এর বিণিময়ে বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন রাষ্ট্র ভূমিষ্ট হয়। বাংলাদেশের এই বিজয় ছিনিয়ে আনতে দীর্ঘ নয় মাস পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে রক্তাক্ত যুদ্ধ করেছে এ দেশের দামাল ছেলেরা। এ যুদ্ধ ছিলো অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের জন্য যুদ্ধ, পরাধীনতার বিরুদ্ধে স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ, মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার আদায়ের জন্য যুদ্ধ। মাতৃভুমির কপালে বিজয়ের লাল টিপ পড়াতে লাখো শহীদ তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছে, হাজারো মা বোন সম্ভ্রম হারিয়েছেন। আমরা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি লাখ লাখ বীর শহীদের যারা তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে আমাদের জন্য এনে দিয়েছে স্বাধীনতা। অনেক ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে যে স্বাধীনতা, আমরা পেয়েছি যে বিজয়... সেই বিজয় অর্জনের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলো এদেশেরই কিছু মানুষরূপী নরপশু রাজাকার। বিজয়ের ৪৪ বছর পুর্ন হল আজ।  লাখো শহীদের রক্তে আর মা বোনদের সম্ভ্রমের বিনিময়ে কেনা আমাদের মাতৃভুমি বাংলাদেশে এখনো কিছু যুদ্ধাপরাধীরা বেচেঁ আছে। এ লজ্জা আমাদের, এ অপমান আমাদের মায়ের মতো দেশের। আসুন আজ আমরা শপথ নেই, মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে কেনা লাল সবুজের দেশ বাংলাদেশ। আমরা দেখতে চাই বাকি রাজাকারদের ফাসিঁ।  একদিন ইনশাল্লাহ বৃশ্বের কাছে মাথা উচুঁ করে দ্বাড়াবো স্বনির্ভর জাতি হিসেবে এবং এগিয়ে যাবো বৃশ্বের মদ্ধেয় শ্রেষ্ঠ জাতি হিসেবে।বিডি২৪৭বাংলানিউজ এর পক্ষ্য থেকে আমি ব্লগার ইমন আহম্মেদ  জানাই সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। https://sites.google.com/site/bd247banglanews/

বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৫

পুরনো ঢাকাই জামায়েত নেতারা ভুমিদস্যু নামে চিহ্নিত

পুরনো ঢাকাই এখনও কিছু কিছু জামাতের নেতারা রাজত্ব করছে
জামায়েত ইসলামী বাংলাদেশ এর ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর ৩৩ নং ওয়ার্ড আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পিতা মৃত আমির উদ্দিন সাকিন ১০৯ নং আবুল হাসনাত রোড থানা বংশাল। ক্ষমতা থাকা অবস্থায় ভুমি দস্যু ছিলেন এখন ও  বর্তমানে ভুমি দস্যু জায়গা জমি, বসত ভীটে জবর দখল কাজে ন্যস্ত। ৩১ নং ৩৩ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে বিশেষ করে বেগম বাজার, আবুল হাসনাত রোড, সাত রওজা, ইত্যাদি এলাকাজুড়ে বিভিন্ন বসত ভীটে ও জমি ক্ষমতাবল এবং বিভিন্ন বে আইনি ভাবে জবর দখল করে আসছিল এবং বর্তমানে করছে। এমন একটি প্রমাণ নিয়ে আজকের রিপোর্ট।  ঢাকার ৩য় যুগ্ন জেলা জর্জ আদালতের দেওয়ানী মোকাদ্দমা নং ১৬৯/২০০১ এর ৩২ নং বিবাদীর বিরুদ্ধে মহামান্য সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সিভিল রিভিশন নং  ৯২৫/২০১১ ইং বিগত ২৬/১০/২০১১ ইং আদেশে দেওয়ানী মোকাদ্দমা নং ১৬৯/২০০১ ইং নিষ্পত্তি না হওয়া পযর্ন্ত ৫ম যুগ্ন জেলা জর্জ আদালতের দেওয়ানী ডিগ্রি ৬/২০০৯ ইং যাহা বদলি পুর্বক ৩য় যুগ্ন জেলাজর্জ আদালতে দেওয়ানী ডিগ্রি ২/২০১২ ইং দারা ১৬৯/২০০১ইং  এর বাদী গণকে বেদখল করতে না পারে তৎ মর্মে Till Disposal আদেশ দেন। উক্ত ৩২ নং বিবাদী নাসির উদ্দিন হাইকোর্ট বিভাগের আদেশের বিরুদ্ধে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের C.M.P. LEAVE  To APPEAL - No: 982 OF 2011 দায়ের করলে মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট 28/12/11  তারিখে NO ORDER (নো অর্ডার)  প্রদান করেন। যাহাতে হাইকোর্ট বিভাগের আদেশ বহাল থাকে।এমতবস্থায় উক্ত নাসির উদ্দিন মহামান্য উচ্চ আদালতের আদেশ উপেক্ষিত করিয়া / করাইয়া ৩য় যুগ্ন জেলা জর্জ আদালত হইতে বাদীগণের বিরুদ্ধে দখলি পাড়ওয়ানার পুলিশ প্রতিবেদন জারি করাইয়া বাদী গণকে বেদখল এর হয়রানি করিলে বাদী অসহায় হইয়া বিগত ১৭/১১/২০১৫ ইং ৩য় যুগ্ন জেলাজর্জ আদালতে পুলিশ প্রতিবেদন ফেরত এর আবেদন ও মহামান্য হাইকোর্টের আদেশ মোতাবেক দেওয়ানি মোকাদ্দমা নং ১৬৯/২০০১ ইং চলমান আছে এবং তাহা নিষ্পত্তি  না করিয়ে  উক্ত নাসির উদ্দিনের ক্ষমতার এতো দাপট যে, মহামান্য হাইকোর্টের আদেশের পর কি করে আদালত যোগের পুলিশ প্রতিবেদন জারি করিয়ে নেয়। এটা খুবি দুখজ্বালা খবর বটে। এই নাসির উদ্দিন এর বিরুদ্ধে অত্র ওয়ার্ডের বিভিন গুণ মান্যগণ্য ও সাধারণ মানুষজন কে জিজ্ঞাসা করাই, অনেক চাঞ্চল্যকর ভুমিদস্যু বা বসত ভীটে দখল খবর এবং প্রমাণ পাবা যায়। বিভিন্ন সময় তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিরিহ জনগণ কে ভয় ভীতি তৈরি করে টাকা পয়সা আদায় করে থাকে।এমতাবস্থায় মাননীয় প্রধান মন্ত্রী দেশ রত্ন শেখ হাসিনা সরকারের  কাছে এই রিপোর্ট দ্বারা জ্ঞাত করা হচ্ছে।রাজাকার আলবদর জামাতের বিরুদ্ধাচার অতি দ্রুত দেশ ও জাতির কাছে তোলা হোক এবং অতিদ্রুত এই জামাতের নেতা নাসির উদ্দিনের বিরুদ্ধে আইন গত ব্যবস্থা নেওয়া হোক। অত্র এলাকাবাসী পদক্ষেপকারী হিসেবে রিপোর্টার ব্লগার ইমন আহম্মেদ ( সৈয়দ মোহাম্মদ ইমতিয়াজ আহম্মেদ)

বুধবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৫

আগামীকাল হরতাল

আগামীকাল বৃহস্পতিবার সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল আহ্বান করেছে জামায়াতে ইসলামী। আপিল বিভাগে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের রিভিউ খারিজ করে মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখার প্রতিবাদে এ হরতাল আহ্বান করেছে দলটি। আজ বিকেল থেকে সারা ঢাকা শহরে বিশেষ আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। গুলিস্তান জিপিও, পুরানাপল্টন, মোচাক,মালিবাগ, রামপুরা,কাকরাইল, বাড্ডা, আজিমপুর, নিউ মার্কেট সহ বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে পুলিশ চেক পোস্ট বসানো হয়েছে। এক পুলিশ কনস্টেবল কে এই বিশেষ নিরাপত্তা র ব্যবস্থা নেওয়ার কথা প্রসংে জিজ্ঞেস করা হলে,তিনি বলেন, জামাতের ইসলামী দলের নেতা সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ  মুজাহিদ এবং বি এন পি কেন্দ্রী য় সদস্য সালাউদ্দিন ( সাকা) চোধুরী ফাসির আদেশ বহাল থাকার কারণে জামাতের ইসলামী এর পক্ষ্য থেকে কোন নাশকতা সৃষ্টি করতে না পারে সেই জন্য।এই ছাড়া বাংলাদেশে অস্ট্রিয়া ফুটবল দল আর নেদারল্যান্ড এর রানী র আগম্নের কারণে পুর্বের থেকে আমাদের উপর মহল থেকে নির্দেশ প্রধান করা হয়।আগামীকাল হরতাল কে কেন্দ্র করে রাস্তাঘাট এ অনান্য দিনের তুলনায় আজ বেশী জ্যাম দেখা দিয়েছে।আজ
বুধবার জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমাদ এক বিবৃতিতে এ হরতালের ডাক দেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, জামায়াতকে নেতৃত্বশূন্য করার জন্য সরকার নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দায়ের করে বিচারের নামে প্রহসনের আয়োজন করেছে। সরকারি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ।
তিনি আরো বলেন, সরকার পরিকল্পিতভাবে হত্যা করার উদ্দেশ্যে তার বিরুদ্ধে তথাকথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মিথ্যা অভিযোগে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা করে। তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। কোনো প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীও নেই। রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়ে মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়েছে আদেশে। রায়ে মুজাহিদ ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
উল্লেখ্য, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের করা রিভিউ আবেদন খারিজ করে মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন দেশের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগ। আগামীকাল বৃহস্পতিবারের হরতালে বি এন পি এই রিপোর্ট লেখা পযর্ন্ত কোন সমর্থন করেন নি।
সৈয়দ মোহাম্মদ ইমতিয়াজ আহম্মেদ (ব্লগার ইমন আহম্মেদ)

শনিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৫

বাংলাদেশ

আমাদের দেশে শান্তি প্রিয় জনগণ। এই দেশে মানুষ রাস্তা ঘাটে যে কোন ভাষায় কথা বলতে পারে তাতে কোন অসুবিধা হয় না। কিন্তু আমাদের পাশের দেশ ভারতে বিশেষ করে গুজরাট, বিহার, মুম্বায়,চেন্নাই ইত্যাদি এলাকাজুড়ে বাংলা ভাষায় কথা বললে,আমাদেরকে হীনতা বোধ করে।আমাদের এই স্বাধীন সার্ভোমত্বে হিন্দু মুস্লমান সহ সব ধর্মের লোক যে যার ধর্ম কর্ম পালন করতে পারে কেউ কোন বাধা বিপত্তিকর হয় না কিন্তু ভারতে তা সম্ভব নহে।আমরা ক মাস আগেও ভারতে গরুর মাংস নিয় এক জগন্য তম হত্ত্যা দেখেছি। তারপরও আমদের দেশের কিছু শ্রেণী র লোক বলে এই দেশে সংখ্যা লঘুদের উপর হত্যা নির্যাতন করা হয় যা একেবারে মিথ্যা ও ভিত্তি হীন। আমাদের বাংলাদেশ ভারতের সংগে একটি ব্যাপারে সম্পুর্ন এক। তা হল সমালোচিত রাজনীতি। আমাদের বাংলাদেশ এক প্রকার রাজনীতিবিদ রা আছেন যাদের বার মাস সমালোচনা নিয়ে ব্যস্ত থাকে কিন্তু কাজের বেলায় ঠনঠন। আজ এই বর্ত্তমান সরকার দেশ টা কে সুন্দর ভাবে এগিয়ে নিয়ে যাইতেছে কিন্তু কিছু শ্রেণী র লোক সমালোচিত করছে।সত্য বলতে তারা ভয় পায়, তার কারণ তাদের সময় দেশ কোথায় ছিল আমরা তা নিজের চোখে দেখেছি এখন দেশ কোথায় তাও আমরা নিচ স্বচক্ষে দেখছি।তাহলে মিথ্যাচরণ করে কি লাভ?  কিছু শ্রেণিবদ্ধ এই সরকারকে ভারতে তাবেদারি ও চামচা বলে যা সরাসরি মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন ছাড়া কিছুই না। ডিজিটাল কাকে বলে তারা জানে না যদি জানতো তাহলে সমালোচনা করতো না। তাদের সময় বিদুৎ ছিল কিন্তু কখন আসতো আর কখন যাইত তা ঠিক ছিল না। পড়া লেখা ছিল কিন্তু মান ছিল না। অনলাইন ছিল কিন্তু গতি ছিল না। টাকা ছিল তবে দেশে নয় বিদেশে। অথচ তারা আজ বড় বড় কথা বলে। তাদের সময়ে কিছু সাধারণ চেয়ারম্যান কমিশনার, এমপি টাকার পাহাড় গড়ে তুলেছে। আমাদের জনগনের রক্ত ঝড়া টাকা দুর্নীতি করে। পপ তিন বার দুর্নীতি র শীর্ষ  ছিল, তারপর ও বড় বড় কথা বলে। মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিনি এক রাজনীতি বিদের সন্তার তার ভাল করে জানা আছে দেশ কিভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে হয়। ভয় নেই আপনি এগিয়ে চলুন। সমালোচক রা কিছুই করতে পারবে না। আমরা জনগণ অতীতের মত সব সময় আপনার পাশে ছিলাম এবং থাকবো। অবশ্য একদিন আমাদের এই সোনার বাংলা বিশ্বের মদ্ধেয় মাথা উচুঁ করে দ্বাড়াবো ইনশাল্লাহ।

ব্লগার ইমন আহুম্মেদ 

বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৫

দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ চাই

ধন্যবাদ বর্ত্তমান সরকার কে।যত বার রাম্পুরা দিয়ে উত্তর বাড্ডা দিয়ে,কাকলি কুলির বিশ্ব রোড ফ্রাই ওভার দিয়ে যাবা আসা করি ততো বার ধন্যবাদ দিতে বাধ্য হয় প্রধানমন্ত্রী কে।আর যতো বার অনলাইনে কাজ করি এবং ব্লগে লেখা লেখি করি ততো বার তাকে ধন্যবাদ জানাই। যতো ক্ষন পুরান ঢাকাই থাকি বিদুত উন্নয়ন দেখে ধন্যবাদ দিতে বাধ্য হয়।এখনো মনে পরে ২০০১ সালে এস এস সি, ২০০৩ সালে এইচ,এসসি এবং বিকম পড়ার সময় গুলো।। এক প্রকার জাহান্নাম বলা চলে কারণ রোডসডিং এক ঘন্টা পর পর যাই আর আসে। যারা বলে বিগত সরকার গুলো অনে উন্নতি করেছেন। তখন খুব খারাপ লাগে কেন এই মিথ্যা?  কেন সত্ত্য কথা স্বীকার করতে নারাজ আমাদের দেশে এক পন্থি রাজনীতিবিদ। এরা বিদেশে কোটি কোটি মার্কিন ডলার সুইজ ব্যাংক এ ট্রান্সফার করে আর সেই টাকা দিয়ে বার মাস বসে রাজনীতি করে।এই দুর্নীতি বর্ত্তমান সরকার কে রুখে দ্বাড়াতে হবে।একটু বহিরা গত রাস্ট্রে দেখুন। উদাহরণ স্বরুপ মাহাথির মোহাম্মদ বর্ত্তমান এ একটি ব্যাংকের কর্মকর্তা। ২৫ বসর মালয়েশিয়া র পরিচারক ছিল।আমাদের বাংলাদেশে আছে এরকম কোন বিরুধি দল?  এরশাদ চাচা ৮০ দশকের ক্ষমতা রাস্ট্র নায়ক এখন প্ররযন্ত বসে বসে রাজনিতি ও দলের করচ সমুহ করছে?? টাকার উত্তস কথা হতে আসে? অতীতে দেশের টাকা চুরি না করলে এখন এক মুথো ভাত ও জুটত না। বিলক্লিন্টন আমরা জাই আমেরিকা র মত দেশের প্রেসিডেন্ট ছিলেন অথচ এখনো কর্ম করে চলতেছে কিন্তু আমাদের দেশের সাধার একজন ওয়ার্ড কমিশনার হলেও দুই তিন টি বাড়ির মালিক হয়ে যাই।আর সারা জীবন বসে বসে খাবারের ব্যবস্থা করে নেই মাত্র ৫ বতসরের জন্য ক্ষমতায় এসে।প্রমান স্বরুপ ভাবে বলতে পারি আমার জন্ম স্থান বাপ দাদার ভীটের পুরান ঢাকা বেগম বাজার।চক বাজার বেছাড়াম দেঊরী এলাকার কমিশনার আজিজুল্লাহ। পুরবের ৬৭ নং ওয়ার্ড বলা চলে। আজিজুল্লাহ বাড়ি নোয়াখালী। আমি ছোট ছিলাম তখন এই আজিজুল্লাহ ডাব বিক্রি করতেন রাস্তায় দ্বারিয়ে। আর এখন কোটি কোটি টাকার কুমির।মার্সেটিজ গাড়ি দশ টারও বেশি বাড়ি ইত্যাদি এগুল পেল কোথায় ডাব বেচে?? আমাদের বাংলাদের দুর্নীতি তার বাস্তব ফলাফল।এখন এই লেখা পড়ে আগামিকাল তাকে জীজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকে নিয়ে যাবেন,দেখবেন বিভিন্ন ভাবে এরা সাজিয়ে রেখেছে এই কালো টাকার সম্পদ কে সাদা করার।অভিনব কাইদায় এরা বাংলাদেশে র আইন নিয়ে খেলতে পারে। যারা দুর্নিতি করেন তাদের কাছে কিছু শুকরের জাত উকিল জাতীয় এরা সব সিস্টেম করে দিয়ে থাকেন যেমনি ভাবে গত অতিতে আমরা দেখছি সাধারন একজন মেজরের বউ সাবেক প্রধান মন্ত্রি বেগম খালেদা জিয়া। আজ কোটি কোটি র টাকার মালিক।এখনো বাংলাদেশে এমন মেজর পরিবার আছে যাদের চাকুরির আয় দ্বারা সংসার করতে বেগ পেতে হচ্ছে। সর্বশেষ এ এক কথায় বলবো আমাদের দেশে যেই সরকার হোক সেই টা এই সরকার বা অন্য সরকার একটানা দেশ ২০ বা ২৫ বতসর প্ররিচালনা চালনা করলে দেশ ইনশাল্লাহ খুব সুন্দর ভাবে এগিয়ে যাবে।তাই আসুন আজ আমরা সকলে মিলে বলি ""দুর্নিতি মুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়তে চাই """
  ব্লগার ইমন আহম্মেদ

মঙ্গলবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৫

কেন এমন হচ্ছে?

কেন এমন হচ্ছে। আমাদের সোনার স্বাধীন বাংলাদেশ এ।কোন সময় পুলিশ হত্ত্যা, কখনো সেনা বাহিনেকে হত্যা।কোন সময় রাজনের মত নিষ্পাপ শিশু হত্যা?  যারা এই সকলল জঘন্যতম কাজ করে এরা মানুষ নহে।এদের কোন দল নেই।এরা মুস্লিম নহে। এরা সন্ত্রাস। এদের স্থান দুনিয়ামি ফাঁসি আর আখেরাতে জাহান্নাম। এরা যদি জামাতে ইসলাম দল হয় তাহলে এরা ফেরাউন।এরা বি এন পি হলে এরা নাম্রুদ। আমরা শান্তি প্রিয় বাংলার জনগণ এই রকম আর হত্যা গুম ইত্যাদি দেখতে চাই না।এই বর্ত্তমান সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে আমার অন্ত্রের অন্ত্র র হতে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। কারন সত্যিকার তিনি দেশ রত্ন। আজ আমাদের এই বাংলাদেশ এ বিদুত উন্নতি হয়েছে।ফ্রাই ওভার ব্লিজ হয়েছে।আমরা অনলাইন এ অনেক সুযোগ সুবিধাও পাইতেছি।  অতি শিঘ্রয় পেজা বাংলাদেশে চলে আসলে সরা সরি আমরা ব্লগার রা,ফ্রি লেন্স্রা খুব সহজে টাকা উইথ দ্র করতে পারতাম।এখনো করছি কিন্তু মাধ্যমের দ্বারা।আশা করি দেশ নেত্রী অতিশিঘ্রয় এটা মাথায় নিবেন।সত্যি কারে এই সরকারদেশে উন্নতকরণ করছে কিছু শ্রেণী এরা মেনে নিতে চাই না কারন তারা নিজেরা টাকা চুরি করে বিদেশ পাচার করাই এদের লক্ষ্য তাই আজ জনগণ প্রতেক্ষান করছে।আশা করি আর বেশিদিন দূরে নেই আমরাও বিশ্বের মদ্ধেয় গ্ররবিত জাতি হয়ে মাথা উচু করে দ্বাড়াবো ইনশাল্লাহ। আমাদের দেশে নেত্রী মালয়েশিয়া র মাহাথির মোহাম্মদ এর মত একটানা ২৫ বতসর রাস্ট্র পরিচালানা করুন আমিন।তাহলে দেখবেন আমাদের দেশ কত উন্নতি হবে,সেই দিনও বেশি দূরে নয়।প্রবাসি গিয়ে পরিশ্রমী হয়ে টাকা উপার্জক হবার চেয়ে অনলাইন এ ঘরে বসে হাজার লক্ষ্য কোটি মার্কিন ডলার করব ইনশাল্লাহ।
লেখক ফোরাম ব্লগার ইমন আহম্মেদ

বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৫

আমাদের বাংলাদেশ ও বর্ত্তমান অবস্থান

আমাদের সোনার বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের মানুষ সব কিছুই একে অপরের সংগীত। আমাদের রাজনীতি এবং রাজনীতি কর্ম কান্ড সমালোচক ও সমালোচিত। কারণ কিছু শ্রেণী আমাদের বাংলাদেশি তারা ইসলাম কে পুঁজি করে রাজনীতি করে,কিছু শ্রেণী সংখ্যা লঘু দের পুঁজি করে রাজনীতি করেছে। তবে আমাদের দেশে রাজনীতি খুব বৃশ্র্ংখলা কারণ। সব রাজনীতি বিদ একে অপরের সমালোচক। আর এই সমালোচিত র কারনে দেশে নংড়া রাজনীতি জন্ম।তবে প্রথমে ধন্যবাদ জানায় বর্ত্তমান সরকার দেশ রত্ন শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী কে।কারণ তার সময় বাংলাদেশ ডিজিটাল এর রুপান্তর এবং এর পদ যাত্রা শুরু হল। তাশ্লিমা নাশরিন সমালোচিত লেখিকা তার "ক"বইয়ে বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশে র মুস্লিম সমন্ধে বর্ত্তমান প্রেক্ষাপট এ বলেছেন, কে হিন্দু বা কে মুস্লিম তা লুঙি নাখোলে দেখলে বোঝা মুশকিল। যদিও কথাটি ভাষা ব্যবহার খারাপ কিন্তু কথাটি সত্যি। সহজ ভাষায় তিনি বলেছেন মাধুর্যহীন। আমাদের মুস্লিম সম্প্রদায় এবং বর্ত্তমান কালচার এর ভিত্তি দেখলে সত্যি চেনা মুসকিল মুস্লিম কে?? ইসলামীয় শরীয়ত অনুসার এ মেয়েদের পর্দানশীন হতে হয়। যদি পর্দানশীন না হয় অন্তত শালিনতা বোঝায় রেখে কাপড় পরিধানযোগ্য করা উচিত কিন্তু হিন্দু সনস্কৃতি অনুসারী সংখ্যা বর্ত্তমান এ মেয়েদের সংখ্যা বেশি।কারণ ব্যাখ্যা দিতে গেলে দেখা যাই। ডিস কানেকশন এর সহযোগিতা য় স্টার প্লাস,স্টার জলসা, জি বাংলা ইত্যাদি চ্যানেল গুলো দেখে অনুসরণ করছে বর্তমান মেয়েরা কাপড় পরিধান হতে শুরু করে ছেলে বন্ধুত্ব যোন কার্যকলাপ ইত্যাদি। তাই আজ আমাদের মুস্লিম খুব বিপদগ্রস্ত। আর একটি কথা না বললে হয় না। আগামী প্রজন্মান্তর যারা আস্তেছে তাদের হয়ত এমন অবস্থা হবে যে মসজিদদ্বয় ধরে যে আজানের ধ্বনি দেওয়া হয়। সেই প্রজন্মান্তর এই আজান কি?  বা এর মুল্য কি বা এর অর্থ কি এরা এটাও বলতে পারবে না। যাইহোক ইনশাল্লাহ আল্লাহ পাক যেন আমাদের সবাই কে ইস্লামকে মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।